শিরোনাম:
ঢাকা, মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ন ১৪৩১
---

Newsadvance24
সোমবার ● ১৭ জুলাই ২০২৩
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম » জেলা পরিষদের সদস্য পদে এক ভোটও পাননি সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান নুর নবী!
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম » জেলা পরিষদের সদস্য পদে এক ভোটও পাননি সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান নুর নবী!
৫৬৪ বার পঠিত
সোমবার ● ১৭ জুলাই ২০২৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

জেলা পরিষদের সদস্য পদে এক ভোটও পাননি সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান নুর নবী!

নিজস্ব প্রতিনিধি, নিউজ এ্যাডভান্স

 

---

কমলনগর (লক্ষ্মীপুর) : লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদের ৫ নম্বর ওয়ার্ডে (কমলনগর) সদস্য পদের উপনির্বাচনে কমলনগর উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান নুর নবী চৌধুরী এক ভোটও পাননি। প্রস্তাবকারী- সমর্থনকারীও তাকে ভোট দেয়নি।

জেলা পরিষদের সদস্য পদের এ উপনির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন তিনজন। তাদের মধ্যে হাতি প্রতীক নিয়ে নুর নবী চৌধুরী পেয়েছেন শূন্য ভোট। পানিরকল (টিউভওয়েল) প্রতীক নিয়ে ৭৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন গিয়াস উদ্দিন মোল্লা। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রয়াত জেলা পরিষদের সদস্য মনিরুল ইসলাম রিপুর স্ত্রী তানিয়া বেগম তালা প্রতীকে পেয়েছেন ৪২ ভোট।

কমলনগরে মোট ভোটার সংখ্যা ১১৮জন। তাদের মধ্যে ১১৭জন ভোটাধিকার প্রয়োগ করলেও চর কাদিরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাওলানা খালেদ মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ ভোট দিতে কেন্দ্রে আসেননি।

সোমবার দুপুর ২ টায় ভোট শেষে নির্বাচনের ফলফল ঘোষণা করেন প্রিজাইডিং কর্মকর্তা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার জহিরুল ইসলাম। এসময় উপস্থিত ছিলেন কমলনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুচিত্র রঞ্জন দাস, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও কমলনগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো.জাহিদুল হোসেন চৌধুরী।

নির্বাচনে হেরে গিয়েও বিজয়ী প্রার্থীকে ফুল দিয়ে বরণ করে অভিনন্দন জানান শূন্য ভোট পাওয়া প্রার্থী নুর নবী চৌধুরী।

ভোটের মাঠে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রচার প্রচাণায় মুখর থাকা নুর নবী চৌধুরী প্রস্তাবকারী ও সমর্থনকারীরও ভোট না পাওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

বিশ্বস্ত বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, সদস্য পদের এ উপনির্বাচনে অন্যপ্রার্থীদের টাকার ছড়াছড়ির কারণে নুর নবী একটি ভোটও পাননি। তিনি টাকা দিয়ে ভোট কেনননি।

ভোটে হেরে গিয়ে এক প্রতিক্রিয়ায় সদস্য প্রার্থী নুর নবী চৌধুরী বলেন, কালো টাকার প্রভাবে আমি হরে গেছি।

প্রসঙ্গত, গত ১৯ এপ্রিল জেলা পরিষদের সদস্য মনিরুল ইসলাম রিপুর মৃত্যুতে ৫ নম্বর ওয়ার্ড (কমলনগর) শূন্য হয়। ৬জুন নির্বাচন কমিশন থেকে উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়।





আর্কাইভ